ব্রণ দূর করাতে অনেকে অনেক রকম উপায় বা পদ্ধতি অ্যাপ্লাই করে থাকে। কিন্তু ড্রাগন ফলে থাকা বিভিন্ন রকম ভিটামিন ত্বকের যত্নে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। রোদে পোড় দাগ এবং কালচে ভাব দূর করতে ড্রাগন ফল খুবই কার্যকারী একটি ফল। তাই ছেলে ও মেয়েরা তাদের ত্বকের উজ্জ্বলতা ফিরিয়ে আনতে ড্রাগন ফল খেতে পারে।
চারা অবস্থায় আক্রান্ত হলে চারা মারা যায়। অন্য সুস্থ গাছে বিশেষ করে গাছের গোড়ায় কপারযুক্ত ছত্রাকনাশক বা বাড়িতে তৈরি বোর্দো মিশ্রণ ৭ দিন পরপর ২ থেকে ৩ বার স্প্রে করলে সুফল পাওয়া যায়।
অভ্যন্তরীণ ই-সেবাসমূহ স্মার্ট কৃষি নিউজ ক্লিপিং স্মার্ট কৃষি ডিরেক্টরি কৃষি সেবা পোর্টাল এআইএস টিউব সকল
সাইটটি শেষ হাল-নাগাদ করা হয়েছে: ২০২৪-০৩-৩১ ০৭:৫৭:৪৭ পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস। কারিগরি সহায়তায়:
ড্রাগন ফলের কাটিং চারা রোপনের ১ বছর থেকে ১৮ মাস বয়সে ফল সংগ্রহ করা যায়। গাছে ফুল ফোঁটার মাত্র ৩৫-৪০ দিনের মধ্যেই ফল খাওয়ার উপযুক্ত হয়।
গোলাপ গাছের বিভিন্ন রোগ এবং তার প্রতিকার
সোমবার, ০১ এপ্রিল ২০২৪ ১৭ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
গোড়ায় অতিরিক্ত জল জমলে মূল পচে যায়। এ রোগে আক্রান্ত হলে মাটির ভেতরে গাছের মূল একটি দুটি করে পঁচতে পঁচতে গাছের সমস্ত মূল পচে যায়। গাছকে উপরের দিকে টান দিলে মূল ছাড়া শুধু কান্ড উঠে আসে। তবে এ থেকে পরিত্রাণ পেতে হলে উঁচু জমিতে ড্রাগন ফল গাছ চাষ করতে হবে। বর্ষাকালে ৭দিন অন্তর অন্তর ব্যাকটেরিয়া নাশক এবং ছত্রাকনাশক একত্রে মিশিয়ে গাছে এবং গোড়ায় প্রয়োগ করতে হবে।
প্রতিটি গোলাপ গাছে জন্য প্রায় এক ধরনের মাটি তৈরির প্রয়োজন হয়। ছাদ বাগানের ক্ষেত্রে অবশ্যই মাটি ঝুরঝুরে করে নিতে হবে। মনে রাখবেন গোলাপ গাছে জন্য দোঁয়াশ অথবা বেলে দোঁয়াশ মাটি একদম উপযুক্ত,এতে করে মাটির শিকড় আঁটসাঁট হয়ে থাকবে না। মাটির গঠন এবং উর্বরতা উন্নত করার জন্য মাটির সাথে জৈব সার অন্তর্ভুক্ত করতে হবে। মাটি তৈরীর জন্য টবের মাটিকে তিন ভাগে ভাগ করতে হবে। ৩০% মাটি, ৩০% গোবর সার,৩০% ভার্মিকম্পোস্ট এবং ১০% হাঁড়েরগুড়ো,শিংকুঁচি এবং একমুঠো নিমখাল দিতে হবে। গোবর সারের পরিবর্তে কাঠের চাই, কাঠের গুঁড়ো,ধানের চিটা অথবা কোকোপিট দেওয়া যাবে। মাটির ওজন হালকা রাখতে হবে,এতে করে টব ভারওয়েট হবে না এবং টবের জল নিষ্কাশন ব্যবস্থা উন্ন্যতি হবে। মাটি ঝুরঝুরে হলে গাছের শিকড় খুব সহজেই বৃদ্ধি পাবে।
গুরুত্বপূর্ণ লিংক বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট
নিয়ম অনুযায়ী সার প্রয়োগ করতে হবে । ড্রাগন চাষীদের সুবিধার প্রেক্ষিতে নিম্নে ড্রাগন ফল চাষ করার ক্ষেত্রে সার প্রয়োগের একটি চিত্র তুলে ধরা হলো-
এম এ রহিম গবেষণার উদ্দেশ্যে ড্রাগন ফলের কয়েকটি জাত নিয়ে আসেন থাইল্যান্ড থেকে। সেসব গাছ দিব্যি ফল দিচ্ছে। এই সফলতার ওপর ভিত্তি করে সেন্টার থেকে এখন দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে ড্রাগন ফলের চাষ click here সম্প্রসারণের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে।
ছাদ বাগানের জন্য উপযোগী ফল গাছের মধ্যে : আম, বিদেশি কাঁঠাল (আঠা, ভোতাবিহীন রঙ্গিন জাত যা রোপণের দুই বছর পর ফল দেয়), পেয়ারা, বারোমাসী লেবু (কাগজি, সিডলেস, এলাচি), মাল্টা, কমলা, থাই বাতাবি, কুল (টক ও মিষ্টি), ডালিম, শরিফা, সফেদা, আমলকী, বারোমাসী আমড়া, জামরুল, অরবরই, বিলিম্বি, করমচা, ড্রাগন অন্যতম।
আরো পড়ুনঃ জলপাই, রসুন ও মরিচের ঝাল আচার